গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা - পেয়ারার ১৩টি উপকারিতা ও অপকারিতা

ড্রাগন ফল - ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা। বিস্তারিত জানুনগর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা কি?, পেয়ারার উপকারিতা ও অপকারিতা কি এই ধরনের অনেক প্রশ্ন হয়ত আপনার মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। অনেক জায়গা ঘুরেও হয়ত আপনি নির্ভরযোগ্য কোন তথ্য পাচ্ছেন না। কোন চিন্তা নেই আজকে এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা কি?, পেয়ারার উপকারিতা ও অপকারিতা।
গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা
সাথে আরো আলোচনা করতে যাচ্ছি সকালে খালি পেটে পেয়ারা খেলে কি হয়, পেয়ারা খেলে কি ওজন বাড়ে এই ধরনের পেয়ারা সম্পর্কিত আরো অনেক বিষয়। সুতরাং এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন এবং যেনে নিন গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা কি।

সূচিপত্র: গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা কি

পেয়ারার উপকারিতা ও অপকারিতা

গবেষণায় দেখা গেছে একটি পেয়ারায় চারটি আপেল ও চারটি কমলালেবুর সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে। আমাদের দেশে প্রায় সর্বত্র খুবি সুলভ মূল্যে পেয়ারা পাওয়া যায়। ছোট বড় সকলের প্রিয় এই ফলটি আমাদের দেশে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। বাজারে ১০০র বেশি প্রজাতির পেয়ারা পাওয়া গেলেও সাধারণত প্রতিটি পেয়ারার পুষ্টিগুণ প্রায় সমপরিমাণই হয়ে থাকে। শুধুমাত্র দেখতে কিছুটা ভিন্ন এবং স্বাদ আলাদা তাছাড়া অন্য কোন তফাত নেই। নিচে পেয়ার কিছু পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

পেয়ারার উপকারিতা

দাঁত ও মাড়ি ভালো রাখে: পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি। সাধারণত টক জাতিয় ফলমূলে ভিটামিন সি বেশি থাকলেও পেয়ারা এর ব্যতিক্রম। পেয়ারা ভিটামিন সি অভাব জনিত যে সমস্ত রোগ আছে যেমন দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া, অবসন্নতা, খিটখিটে মেজাজ ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে। পেয়ারা ত্বক ও হাড়ের সুরক্ষা দিতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। পেয়ারা হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, গিটে এবং পেশিতে ব্যাথা হওয়া থেকেও রক্ষা করে।

ভিটামিন এ এর ঘাটতি মেটায়: সাধারণত কোন ফল মুল এবং শাক সবজিতে সরাসরি ভিটামিন এ থাকে না। প্রথমে এটি ক্যারোটিনয়েডস আকারে থাকে এবং পরে ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত হয়। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ক্যারোটিনয়েডস। আবার ক্যারোটিনয়েডস এমন একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা সরাসরি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

শরীর দ্রুত বৃদ্ধি করে: পেয়ারাতে রয়েছে ফলিক এসিড যা আমাদের শরীরকে দ্রুত বৃদ্ধি হতে সহায়তা করে। ফলিক এসিডের অভাবে অ্যানিমিয়া রোগ ও হয়ে থাকে। অ্যানিমিয়া রক্তস্বল্পতা জনিত একটি রোগ। আমাদের শরীরে ফলিক এসিড এর মাত্রা কমে গেলে রক্ত স্বল্পতা দেখা দিতে পারে। কেও যদি প্রতিদিন অন্তত একটি করে পেয়ারা খায় তাহলে এই রোগ থেকে বেচে থাকতে পারবে বলে আশা করছি।


ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রন: পটাশিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হতে পারে না। আর আমারা জানি ইনসুলিনের অভাবেই আমাদের ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। প্রতি একশত গ্রাম পেয়ারাতে চারশত সতেরো মিলিগ্রাম পটাশিয়াম রয়েছে। ডায়াবেটিস হওয়ার আগে নিয়মিত পেয়ারা খেলে ডায়াবেটিস থেকে শরীরকে রক্ষা করা যেতে পারে, আবার ডায়াবেটিস হয়ে গেলে নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ: পেয়ারা ক্যান্সার প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। পেয়ারাতে রয়েছে ক্যারোটিনয়েডস যা ক্যান্সার কোষকে বৃদ্ধি হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। প্রতি একশত গ্রাম পেয়ারাতে পাঁচ হাজার দুইশত চার মাইক্রোগ্রাম লাইকোপেন রয়েছে। লাইকোপেন মানব দেহের ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস ও নতুন কোশ তৈরি হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে।

দৃষ্টিশক্তি: কাঁচা পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি যা আমাদের চোখের জন্য খুব উপকারী। আবারএকটা সময় ছিল যখন আমাদের দেশে রাতকানা রোগ একটি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছিল কিন্তু বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসা আশায় এটি অনেক অংশেই কমে গেছে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন এ যা আমাদের কর্নিয়াকে সুস্থ রাখে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। 

সাধারণত ছোট শিশুদের এই রোগটি বেশি হয়ে থাকে। কারণ ছোট্ট বাচ্চারা সচরাচর সবকিছু খেতে চায় না এজন্য তাদের শরীরে অনেক পুষ্টি ঘাটতি থেকে যায়।আমরা যদি আমাদের শিশুদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তত একটি করে হলেও পেয়ারা রাখি তাহলে আশা করা যায় আমাদের শিশুরা এইসব রোগ থেকে মুক্ত থাকতে পারবো বলে আশা করছি।

উচ্চ রক্তচাপ কমায়: পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে পটাশিয়াম যা রক্তনালীকে প্রসারিত করে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। শ্বেত রক্তকণিকা এবং লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে লাইকোপিন যা আমাদের শরীরকে কার্ডিওভাসকুলার রোগ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: পেয়ারার ৭০% উপাদানই হচ্ছে পানি। পেয়ারা পেটের ভীতর ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ রোধ করতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এছাড়াও পেয়ারা এবং পেয়ারা পাতার জুস কোষ্ঠকাঠিন্য ও আমাশয় রোগ থেকে মুক্তি পেতে অত্যন্ত কার্যকরী।

পিরিয়ডের ব্যাথা কমায়: মহিলারা প্রতি মাসে পিরিয়ডের সময় তল পেটে প্রচণ্ড ব্যাথা অনুভব করেন। এই ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকেন। এটা না করে কেও যদি এই সময় কিছু পেয়ারা পাতা চিবিয়ে খান তাহলে ঔষধের চেয়ে দ্রুত এবং খুব ভালো উপকার পাবেন বলে আশা করছি।

চুলের সমস্যা দূর করে: পেয়ারার পুষ্টি উপাদানের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জিংক। জিংক এর অভাবে আমাদের চুল পড়ে যায়, চুলের আগা ভেঙে যায় এবং চুল পাতলা হয়ে যায়। এছাড়াও জিংক এর অভাবে আমাদের হাত-পায়ের নখ রক্তশূন্য হয়ে সাদা হয়ে যায়। জিঙ্ক আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। জিংকের অভাবে আমাদের শরীরে সংক্রামক রোগ যেমন ঘন ঘন সর্দি কাশি জ্বর দেখা দেই। নিয়মিত পেয়ারা খেলে আমাদের শরীরে জিংকের ঘাটতি মিটবে এবং জিংক এর অভাবে যে সমস্ত রোগ হয়ে থাকে তা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।


ব্রেন কে সচল রাখে: প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারাতে ভিটামিন বি ৩ আছে ১.০৮৪ মিলিগ্রাম এবং ভিটামিন বি ৬ আছে ০.১১ মিলিগ্রাম। ভিটামিন বি ৩ এবং ভিটামিন বি ৬ আমাদের ব্রেনের রক্ত চলাচল ভালো রেখে আমাদের ব্রেন কে সচল রাখতে সহযোগিতা করে। ব্রেনের কার্যক্ষমতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
মুখের রোগ দূর করে

মুখের রোগ দূর করে: আমরা অনেকেই আছি যাদের মুখে মাঝে মাঝে সাদা দাগের মতো একটি রোগ দেখা যায়। এটিকে মুখের আলসার বলা হয়। এই রোগটি সাধারণত ভিটামিন সি এর অভাবে হয়ে থাকে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় নিয়মিত পেয়ারা খেলে এই রোগটি অনেকাংশে কমে আসে।

হাড় এবং দাঁত শক্ত করে: প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারাতে ২০ গ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। ক্যালসিয়াম আমাদের হাড় এবং দাঁত শক্ত করে এছাড়াও হাত-পা ঝিঁঝি, অবশ হয়ে যাওয়া এবং ক্লান্তি ভাব থেকে শরীরকে রক্ষা করে। দাঁতের মাড়ি শক্ত করে এবং মাড়ি থেকে রক্ত পড়া রোধ করে।

পেয়ারার অপকারিতা

কোন জিনিসই অতিরিক্ত ভালো না। ভালো খাবার ও অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে এটি আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। পেয়ারা প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল হলেও অতিরিক্ত মাত্রায় কখনো এটি খাওয়া উচিত নয়। পেয়ারা সাধারণত একটি ঠান্ডা জাতীয় ফল যারা অনেকদিন থেকে ঠান্ডা জাতীয় সমস্যায় যেমন সর্দি কাশিতে ভুগছেন তাদের বেশি পরিমাণে পেয়ারা খাওয়া উচিত নয়।

যাদের ডায়রিয়া জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের বেশি পরিমাণে পেয়ারা খাওয়া উচিত নয় কারণ এতে থাকা পটাশিয়াম ও ফাইবার ডায়রিয়া জনিত সমস্যা কে বাড়িয়ে দিতে পারে।

গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় গবেষকরা যেমন বেশ কিছু ফল খেতে নিষেধ করেন, তেমনি বেশ কিছু ফল খেতে বিশেষ ভাবে তাগিদ করেন। যদি গবেষকদের তাগিত করা এই ফলের তালিকা করা হয় তাহলে হয়তো শুরুতে উঠে আসবে পেয়ারার নাম। গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়া একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যোপযোগী ও উপকারী। পেয়ারাতে রয়েছে ফলিক এসিড এবং ভিটামিন ব৯ যা গর্ভের শিশুর মস্তিষ্ক এবং স্নায়ু বিকাশের জন্য অত্যন্ত জরুরি। 

এছাড়াও ফলিক এসিড নবজাতকের নিউরো-লজিক ডিসঅর্ডার রোগমুক্ত থাকতে সহায়তা করে। এছাড়াও পেয়ারাতে গ্লুকোজের মাত্রা অত্যন্ত কম ফলে পেয়ারা নবজাতকের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। গর্ভাবস্থায় একজন মহিলাকে গবেষকেরা টসটসে পাকা পেয়ারা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা - সকালে খালি পেটে পেয়ারা খেলে কি হয়

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পেয়ারা খেলে অনেক ধরনের উপকার পাওয়া যায়। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি ফায়বার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে। খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার ফলে আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার ফলে গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা এবং ফাইবার থাকায় এটি আমাদের বিপাক-তন্ত্রের কাজ সহজ করে। পেয়ারার ৭০% পানি হওয়ায় এটি আমাদের বর্জ্য নিষ্কাশনের সহায়তা করে। খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার ফলে আলসার এবং পেটের অন্যান্য অনেক রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

পেয়ারা খেলে কি ওজন বাড়ে

স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে পেয়ারাতে বেশি পরিমাণে ক্যালরি নেই। তাই অন্যান্য খাবারের তুলনায় নিয়মিত পেয়ারা খেলে ওজন বাড়ার কোনো আশঙ্কা থাকে না। উল্টো কেউ যদি নিজের ওজন কমাতে চাই তাহলে তার অন্যান্য খাবারের তুলনায় বেশি পরিমাণে পেয়ারা খাওয়া উচিত, কারণ পেয়ারাতে ক্যালরি এবং গ্লুকোজ এর পরিমাণ অত্যন্ত কম। 


আর আমরা জানি অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়ার কারণেই আমাদের শরীরের ওজন বাড়ে। যেহেতু ক্যালরির পরিমাণ অত্যন্ত কম সেহেতু অন্যান্য খাবারের তুলনায় কেউ যদি নিয়মিত বেশি পরিমাণে পেয়ারা খায় তাহলে সে খুব দ্রুত ওজন কমাতে পারবে বলে আশা করা যায়।

পেয়ারা খেলে কি গ্যাস হয়

পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ফ্রুক্টোজ যা আমাদের হজম করতে অনেক সময় লাগে। এই জন্য কেউ যদি বেশি পরিমাণে পেয়ারা খায় তাহলে তা হজম করতে তার অনেক সময় লাগবে যার ফলে পেট ফোলা ভাব, পেট ফাঁপা বা বা গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এইজন্য অতিরিক্ত মাত্রায় পেয়ারা খাওয়া উচিত নয়।

রাতে পেয়ারা খেলে কি হয়

অধিকাংশ সময় রাতে পেয়ারা খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। রাতে স্ন্যাক্স জাতীয় হাবিজাবি খাবার না খেয়ে পেয়ারা খেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ভিটামিন এবং মিনারেল থাকায় রাতে কেউ যদি পেয়ারা খেয়ে ঘুমায় তাহলে তার শরীর খুব সহজেই পেয়ারার পুষ্টিগুণ শোষণ করতে পারে, যার ফলে কম পরিমাণে পেয়ারা খেয়েও আমরা অধিক লাভবান হতে পারি।

লেখকের মন্তব্য

এতক্ষণ ধরে গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা, পেয়ারার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করলাম। আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা পেয়ারা খেতে খুব পছন্দ করেন তাদের জন্য উপরের বিষয় গুলি জানা অত্যন্ত জরুরি। প্রচুর পুষ্টি গুনে গুণান্বিত এই ফলটি আমাদের নিয়মিত ও পরিমাণ মত খাওয়া উচিত। মাত্রাতিরিক্তও না এবং একদম কমও না।

আশা করছি আপনি গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা, পেয়ারার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে এই ওয়েব সাইটের অন্য আর্টিকেলগুলি পড়তে পারেন। এতক্ষণ ধরে এই আর্টিকেলটি পড়ার আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ , আশা করছি আপনি ম্যাজিক টেক আইটির সাথেই থাকবেন !!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ম্যাজিক টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url