আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা - আনারস খেলে কি ক্ষতি হয়। বিস্তারিত জানুন

কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা - গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে কিনা। বিস্তারিতআনারস নিয়ে অনেক প্রশ্ন হয়ত আপনার মনে ঘুরপাক খাচ্ছে, এই যেমন আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা কি, গর্ভাবস্থায় আনারস খেলে কি হয় ইত্যাদি। চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করতে যাচ্ছি আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা কি, গর্ভাবস্থায় আনারস খেলে কি হয়।
আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা
সাথে আরো আলোচনা করতে যাচ্ছি খালি পেটে আনারস খাওয়ার উপকারিতা, আনারসের ক্ষতিকর দিক সহ আনারস সম্পর্কিত আরো অনেক বিষয়। সুতরাং আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং জেনে নিন আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা।

সূচিপত্র: আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা

ভূমিকা

ধারালো কাঁটাযুক্ত ক্যাকটাস জাতীয় এই ফলটি আমাদের দেশে বহুল পরিচিত। দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই এই ফলটি সুলভ মূল্যে পাওয়া যায়। ছোট থেকে বড় সকলের প্রিয় এই ফলটি অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। এই ফলের প্রচুর উপকারিতা রয়েছে সাথে রয়েছে কিছু অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিক। আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

আনারসে কোন এসিড থাকে

আনারসে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে সাইট্রিক অ্যাসিড ও ম্যালিক অ্যাসিড। এছাড়াও আনারসে আরও বিভিন্ন ধরনের এসিড পাওয়া যায় যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে গ্যালিক অ্যাসিড, সিরিঞ্জিক অ্যাসিড, ফারুলিক অ্যাসিড ইত্যাদি। প্রচুর পরিমাণে এসিডিক হাওয়াই এই ফলটি আমাদের পরিমাণ মতো খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। ফলটি মাত্রাতিরিক্ত খেলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে। এজন্য আমাদের সকলের আনারস খাওয়ার নিয়ম কানুন জানা অত্যন্ত জরুরী।

আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা

অত্যন্ত সুস্বাদু এই ফলটির প্রচুর উপকারিতা বা পুষ্টি গুণাগুণ রয়েছে। সাধারণত টাটকা ফলেই এই সকল পুষ্টিগুণ বেশি পরিমাণে থেকে থাকে। ফল কেটে বেশিদিন রেখে দিলে এর পুষ্টিগুণ লোপ পেতে শুরু করে। তাই আনারসের সকল পুষ্টিগুণ সঠিকভাবে পেতে চাইলে টাটকা দেখে আনারস খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

আনারসের উপকারিতা

পুষ্টির পাওয়ার হাউস প্রচুর পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলটিকে পুষ্টির পাওয়ার হাউস বলা হয়। এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি ফসফরাস ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম যা আমাদের শরীরের পুষ্টির অভাব পূরণ করতে সহায়তা করে


ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে: আনারসের প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং খুব কম পরিমাণে ফ্যাট থাকায় এটি আমাদের শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। এতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড ও ম্যালিক অ্যাসিড আমাদের শরীরের জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বিকে গলিয়ে দিতে সহায়তা করে। যার ফলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

হাড় শক্ত করে: বয়স বৃদ্ধির এক পর্যায়ে মানুষের শরীরের হাড় ক্ষয় হতে শুরু করে। সময় থাকতেই এর প্রতিকার না করলে পরিস্থিতি অনেক ভয়াবহ হতে পারে। আমাদের শরীরে হাড় গঠনের জন্য সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ অবদান হচ্ছে ক্যালসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। আনারসে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। কেউ যদি তার প্রতিদিনের খাবার তালিকায় পরিমিত পরিমাণে আনারস রাখে তাহলে তার কখনো হাড়ের সমস্যা জনিত কোন রোগ হবে না বলে আশা করা যায়।

দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখে: হাড়ের সুরক্ষার পাশাপাশি আমাদের দাঁত ও মাড়ি সুরক্ষার জন্য ক্যালসিয়াম অত্যন্ত জরুরি। দাঁত ও মাড়ির বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে আনারস খাওয়া যেতে পারে। নিয়মিত পরিমিত পরিমাণে আনারস খেলে এটি দাঁত ও মাড়িতে কোন প্রকার জীবাণুর আক্রমণ করতে দেই না যার ফলে আমাদের দাঁত ও মাড়ি সুস্থ থাকে।

চোখ সুস্থ রাখে: আনারসে খুব সীমিত পরিমাণে হলেও রয়েছে বেটা ক্যারোটিন, যা আমাদের চোখের রেটিনাকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। চোখের রেটিনার যে সমস্ত রোগ রয়েছে সেগুলো থেকে আমাদের চোখকে সুস্থ রাখে।

হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে: আনারস আমাদের শরীরের রক্ত নালিকে সুস্থ রাখতে এবং রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে। যার ফলে আমাদের শরীরে সঠিকভাবে রক্ত চলাচল করতে পারে। ফলস্বরূপ রক্তে যথেষ্ট পরিমাণ অক্সিজেন দ্রবীভূত হতে পারে। যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন রক্তের সাথে আমাদের হৃদ যন্ত্রে চলাচল করে তখন আমাদের হৃদ যন্ত্র ও সুস্থ থাকে।
আনারসে কোন এসিড থাকে
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: আনারসের ৭০% হচ্ছে পানি, যা আমাদের শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করে আমাদের শরীরকে কোষ্ঠকাঠিন্যের হাত থেকে রক্ষা করে। পরিপাকতন্ত্রে বর্জ্য পদার্থ সহজে চলাচলে সহায়তা করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে।

মুখের আলসার দূর করে: আমাদের অনেকের মুখে সাদা সাদা আলসার দেখা যায় যা অত্যন্ত বিরক্তিকর। যাদের মুখে এ রোগ দেখা দেয় তারা কোন জিনিস খেতে পারেন না। মুখে প্রচুর জ্বালাপোড়া করে। মুখের আলসারের প্রধান ঔষধ হচ্ছে রিবোফ্লাভিন ও ভিটামিন বি। আনারসে খুব সামান্য পরিমাণে রয়েছে রিবোফ্লাভিন ও ভিটামিন বি যা সরাসরি আমাদের মুখের আলসার দূর করতে সহায়তা করে। মুখের আলসার না থাকলে এটি হওয়া থেকে রক্ষা করে।


রক্তশূন্যতা দূর করে: প্রতি ১০০ গ্রাম আনারসে ০.২৯ মিলিগ্রাম লৌহ বা আয়রন রয়েছে। যা আমাদের শরীরের লৌহে বা আয়রন এর ঘাটতি পূরণ করতে সহায়তা করে। লৌহ বা আয়রনের অভাবে আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ লৌহিত রক্তকণিকা বা হিমোগ্লোবিন তৈরি হতে পারেনা যার ফলে আমাদের শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। পরিমিত পরিমাণে আনারস আমাদের সকলকে রক্তশূন্যতার হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: আনারসে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে শর্করা যা আমাদের শরীরের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় শর্করার অভাব পূরণ করতে সহায়তা করে। শর্করার অভাবে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা লোপ পেতে পারে এবং মাংসপেশি ক্ষয় হতে শুরু করে। যাদের শরীরে লো সুগারের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য আনারস অত্যন্ত উপকারী, কারণ এতে থাকা শর্করা তাদের শরীরে লো সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

আনারসের অপকারিতা - আনারস খেলে কি ক্ষতি হয়

প্রতিটি জিনিসেরই যেমন ভাল খারাপ দিক রয়েছে উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে, তেমনি আনারসও এর ব্যতিক্রম নয়। আনারসের যেমন প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর কিছু অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিক রয়েছে। আনারস খাওয়ার আগে আমাদের সকলেরই এই সমস্ত অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া অত্যন্ত জরুরী।

এলার্জি দেখা দেয়: আনারসে প্রচুর পরিমাণে এসিটিক দ্রব্য থাকায় এটি আমাদের অনেকের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিশেষ করে যে সমস্ত মানুষের শরীরে এলার্জি রয়েছে তাদের জন্য আনারস খুব ক্ষতিকর সাব্যস্ত হতে পারে। আনারস খাওয়ার ফলে আমাদের ঠোঁট ও গলায় এলার্জি দেখা দিতে পারে। এজন্য আনারস কেটে নেওয়ার পর খাওয়ার আগে লবণ পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। কেউ যদি লবণ পানি দিয়ে ধুয়ে আনারস খায় তাহলে তার এ সমস্ত সমস্যা হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না।

বাতের ব্যথা: যাদের শরীরে বাতের ব্যথা রয়েছে বা বাতের ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাদের জন্য আনারস অত্যন্ত ক্ষতিকর কারণ আনারস আমাদের পরিপাক তন্ত্রে গিয়ে অ্যালকোহলে রূপান্তরিত হয়ে যায় যার ফলে আমাদের শরীরে বাতের ব্যথা হতে পারে এজন্য যাতে শরীরে বাতের ব্যথা রয়েছে বা বাতের ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাদের সকলের আনারস খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।

ডায়াবেটিস বৃদ্ধি করে: আনারসে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে সুক্রোজ ও ফ্রুকটোজ যার ভূমিকা আমাদের শরীরে ডায়াবেটিস বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে বেশি। একদিকে যেমন এতে থাকা সুক্রোজ ও ফ্রুকটোজ ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরের ক্ষতি করে অপরদিকে এতে থাকা ফাইবার ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যন্ত জরুরী। 


ফাইবার ডায়াবেটিস রোগীর ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। আনারস ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে কতটুকু ক্ষতি করবে তা নির্ভর করে আপনি কতটুকু পরিমাণ আনারস খাচ্ছেন। ডায়াবেটিসের রোগী যদি পরিমিত পরিমাণে আনারস খান তাহলে এটি তার শরীরের কোন ক্ষতি করবে না। এজন্য ডায়াবেটিস রোগীদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমিত পরিমাণে আনারস খাওয়া যেতে পারে।

বমি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়: কেউ যদি কোন রোগের কারণে এন্টিবায়োটিক জাতীয় ঔষধ সেবন করেন তাহলে ডাক্তাররা তাকে আনারস খেতে নিষেধ করেন, কারণ এন্টিবায়োটিক সেবন করা অবস্থায় কেউ যদি আনারস খায় তাহলে এটি তার অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধের সাথে বিক্রিয়া করে বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে। আবার আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা কাঁচা আনারসের জুস খেতে পছন্দ করেন। 

এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কাঁচা আনারস খাওয়ার ফলে আমাদের বমি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। কাঁচা আনারসে প্রচুর পরিমাণে এসিডিটি থাকায় এটি আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তৈরি করতে পারে, যার ফলে আমাদের পেটে ব্যথা ও আলসারের মত সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

গর্ভাবস্থায় আনারস খেলে কি হয়

মা ও শিশু বিশেষজ্ঞদের মতে গর্ভাবস্থায় একজন নারীর জন্য আনারস খাওয়া অত্যন্ত ক্ষতিকর। গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়ার ফলে একজন নারীর গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিতে পারে। কিন্তু কেউ যদি গর্ভাবস্থার পর আনারস খেতে চান তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারেন। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন গর্ভাবস্থায় কোনমতেই আনারস খাওয়া যাবে না। এটি গর্ভবতী মহিলা ও গর্ভের শিশুর জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

খালি পেটে আনারস খাওয়ার উপকারিতা

খালি পেটে আনারস খাওয়ার উপকারিতা
সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে আনারস খেলে বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়। খালি পেটে আনারস খাওয়ার ফলে ঘুম থেকে উঠার পরে শরীরে যে দুর্বলতা সৃষ্টি হয় তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এতে থাকা ভিটামিন সি ও ম্যাঙ্গানিজ আমাদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আনারসে খুব কম পরিমাণে ক্যালরি থাকায় এটি খেলে আমাদের মোটা হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না। যাদের পেটে কৃমি রয়েছে তাদের জন্য খালি পেটে আনারস খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। 

কারণ এতে থাকা বিভিন্ন ধরনের এসিড আমাদের পেটের কৃমি নাশ করতে সহায়তা করে। খালি পেটে আনারস খাওয়ার যেমন কিছু উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর কিছু অপকারিত রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য খালি পেটে আনারস খাওয়া অত্যন্ত ক্ষতিকর। 


কারণ এতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড ও ম্যালিক অ্যাসিড আমাদের পরিপাকতন্ত্রের এসিডিটি বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশি পরিমাণে খালি পেটে আনারস খেয়ে ফেললে আলসার বা বমি হওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিতে পারে।

শেষ কথা

এতক্ষণ ধরে আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করলাম। আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা আনারস খেতে খুব পছন্দ করেন তাদের জন্য উপরের বিষয় গুলি জানা অত্যন্ত জরুরি। প্রচুর পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলটি আমাদের পরিমিত পরিমানে খাওয়া উচিত।

আশা করছি আপনি আনারসের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে এই ওয়েব সাইটের অন্য আর্টিকেলগুলি পড়তে পারেন। এতক্ষণ ধরে এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ , আশা করছি আপনি ম্যাজিক টেক আইটির সাথেই থাকবেন !!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ম্যাজিক টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url