গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির ৫টি উপকারিতা ও অপকারিতা। বিস্তারিত জানুন
গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা - পেয়ারার ১৩টি উপকারিতা ও
অপকারিতাগর্ভাবস্থায় ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা, কচি ডাবের পানির উপকারিতা এই
ধরনের অনেক প্রশ্ন হয়ত আপনার মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। অনেক জায়গা ঘুরেও হয়ত আপনি
নির্ভরযোগ্য কোন তথ্য পাচ্ছেন না। চিন্তার কোন কারণ নেই আজকে এই আর্টিকেলে আমরা
আলোচনা করতে যাচ্ছি গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা, কচি ডাবের
পানির উপকারিতা।
সাথে আরো আলোচনা করতে যাচ্ছি ডাবের পানির ক্ষতিকর দিক সহ এই ধরনের ডাবের পানি
সম্পর্কিত আরো অনেক বিষয়। সুতরাং এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন এবং
যেনে নিন গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা।
সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা
ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা
ডাবের পানি বলতে আমরা বুঝি কচি ডাবের রস। কারণ ডাব যখন পেকে যায় তখন সেটি
নারিকেলে রূপান্তরিত হয়ে যায়, এবং ডাবের ভেতরকার পানি শুকিয়ে গিয়ে সেখানে
নারিকেলের শাঁস হিসেবে জমা হয়ে যায়। কচি ডাবের ভেতর পানির অংশ বেশি থাকে এবং
শ্বাস খুব অল্প পরিমাণে থাকে। নিচে ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা
করা হলো
ডাবের পানির উপকারিতা - কচি ডাবের পানির উপকারিতা
দুর্বলতা ও ক্লান্তি মেটায়ঃ ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে পটাশিয়াম, যা
আমাদের শরীরের দুর্বলতা ও ক্লান্তি মেটাতে সহায়তা করে। পটাশিয়াম আমাদের শরীরের
মাংস পেশী সংকোচন ও প্রসারণ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে অতিরিক্ত মাত্রায় পটাশিয়ামের
ঘাটতি দেখা দিলে মাংসপেশি সংকুচিত হয়ে যায়, যার ফলে আমাদের শরীরে অত্যন্ত
ক্লান্ত হয়ে পড়ে। ডাবের পানি আমাদের শরীরে পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করে
শরীরকেসুস্থ ও সবল রাখতে সহায়তা করে।
হজমের সমস্যার সমাধানঃ বিভিন্ন কারণে আমাদের শরীরে হজমে সমস্যা তৈরি হতে
পারে। তার মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি। পটাশিয়ামের
অভাবে আমাদের রেচনতন্ত্রের পেশীগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে, যার ফলে আমাদের রেচনতন্ত্রে
খাদ্যের চলাচল ধীর স্থির হয়ে যেতে পারে। এতে আমাদের শরীরের মাংসপেশী ফুলে যায়
এবং বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা দেখা দেয়। ডাবের পানি এসব সমস্যার সমাধান
করে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
মাংসপেশির ব্যথা কমায়ঃ ডাবের পানির অন্যতম একটি উপকারিতা হচ্ছে ডাবের
পানি আমাদের শরীরের মাংসপেশি ব্যথা ও বেশি শক্ত হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
ডাবের পানিতে থাকা পটাশিয়াম আমাদের শরীরের মাংসপেশিতে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক
রাখে যার ফলে আমাদের ক্লান্তি ভাব কম মনে হয় এবং মাংসপেশীতে কম ব্যথা অনুভব হয়।
শ্বাসকার্যের সমস্যাঃ ডাবের পানি মানুষকে হাঁপানি রোগ হওয়া থেকে রক্ষা
করে। ডাবের পানি আমাদের ফুসফুস কে সংকুচিত প্রসারিত হতে সহায়তা করে। আমরা জানি
ফুসফুসের সংকোচন ও প্রসারণ এর ব্যাঘাত ঘটলেই আমাদের শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা হয়।
ডাবের পানি ফুসফুসের সংকোচন ও প্রসারণ নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের শ্বাসকষ্ট থেকে
মুক্তি দিতে পারে।
এছাড়াও ডাবের পানি আমাদের খিটখিটে মেজাজ ও মানসিক ক্লান্তি থেকে রক্ষা করে।
যাদের প্রতিনিয়ত মুড সুইং করে এবং যারা অনেক চেষ্টা করেও এই সমস্যার সমাধান করতে
পারছেন না, তারা প্রতিদিন একটা করে ডাবের পানি খেয়ে দেখতে পারেন আশা করছি ভালো
ফল পাবেন।
অস্টিওপোরোসিসঃ অস্টিওপোরোসিস বা হাড় ক্ষয় রোগ। এটি সাধারণত বৃদ্ধ
মানুষদের বেশি হয়ে থাকে। এই রোগটি হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে শরীরে ক্যালসিয়ামের
ঘাটতি হওয়া। প্রতি 100 গ্রাম ডাবের পানির ০.৬৯% হচ্ছে ক্যালসিয়াম। ডাবের পানিতে
পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকায় কেউ যদি প্রতিদিন একটি করে ডাবের পানি খান
তাহলে বৃদ্ধ বয়সে অস্টিওপোরোসিস বা হাড় ক্ষয় রোগ হতে বেঁচে থাকতে পারবেন বলে
আশা করি।
এছাড়াও আমাদের শরীরে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ যে খনিজটির প্রয়োজন হয় সেটি হচ্ছে
ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের হাড় গঠন ও দাঁত শক্ত করে। আমাদের
স্নায়ুতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণ করে ও রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। আমাদের শরীরের
বেশিরভাগ ক্যালসিয়ামি জমা থাকে হাড় ও দাঁতের মধ্যে, বাকি অংশ রক্ত এবং
মাংসপেশীতে। আমাদের শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে আমাদের
পায়ে এবং পিঠে ব্যথা অনুভব হতে পারে।
হাড় এবং দাঁত ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরের চামড়া ও
চুল খসখসে হয়ে পড়ে। কারো শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে
তার স্নায়বিক সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং স্মরণ শক্তি দুর্বল হয়ে পড়তে পারে।
শৈশবকালে শিশুর শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণের ক্যালসিয়াম না থাকলে শিশুর স্বাভাবিক
বৃদ্ধিতে ব্যাঘাত ঘটে।
প্রোটিন তৈরি করেঃ আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিন তৈরি করতে
ম্যাগনেসিয়ামের প্রয়োজন। ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা
আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিন তৈরি করতে সহায়তা করে, এছাড়াও ম্যাগনেসিয়াম
আমাদের শরীর ও মস্তিষ্ক গঠন করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের শরীরে
খাদ্য থেকে শক্তি উৎপন্ন করতে ম্যাগনেসিয়াম অত্যন্ত জরুরি।
আমাদের শরীরে ডিএনএ এবং আরএনএ গঠন করতে ম্যাগনেসিয়াম এর প্রয়োজন। ম্যাগনেসিয়াম
আমাদের শরীরের মাংসপেশী গঠন করতে সহায়তা করে, সেই সাথে রক্ত থেকে শর্করা উপাদান
সংগ্রহ করে পেশীতে শর্করা সরবরাহ করে থাকে।
অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতাঃ আমাদের শরীরে রক্তে যখন হিমোগ্লোবিনের
পরিমাণ কমে যায় তখন আমরা তাকে অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা বলে থাকি।
হিমোগ্লোবিনের অভাবে শরীরের প্রতিটি কোষে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে
না, যার ফলে আমাদের শরীর অক্সিজেনের অভাবে ভুগতে থাকে। রক্তস্বল্পতা বা
অ্যানিমিয়া রোগের অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে শরীরে লৌহ এর ঘাটতি হওয়া।প্রতি 100
গ্রাম ডাবের পানিতে ৪.৭১ গ্রাম লৌহ রয়েছে।
যা আমাদের শরীরে লৌহ ঘাটতি জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে। ডাবের
পানিতে থাকা লৌহ আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়তা কোরে
আমাদেরকে রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া রোগ থেকে বেঁচে থাকতে সহায়তা করে। এছাড়াও
লৌহের অভাবে আমাদের শরীরে দুর্বলতা ও ক্লান্তি ভাব দেখা দিতে পারে।
শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা, মাথা ঘোরা ও মাথা ব্যথাও দেখা দিতে পারে দিতে পারে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে খনিজ
লবণ বেঁচে থাকার জন্য যা মানুষের জন্য অত্যন্ত জরুরি। মানুষের ডায়রিয়া হলে তার
শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ঘাটতি দেখা দিতে পারে তখন তাকে যদি ডাবের পানি খাওয়ানো হয়
তাহলে তার শরীরে ইলেকট্রোলাইট এর ঘাটতি পূরণ হয়ে যাবে। ডাবের পানি কিডনিতে পাথর
সৃষ্টি হওয়া থেকে রক্ষা করে এবং আলসার, গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে
মুক্তি পেতে সহায়তা করে।
ডাবের পানি মানুষের মূত্রনালীতে সংক্রমণ হওয়া থেকে রক্ষা করে। কাটা ছেঁড়া
জায়গায় ডাবের পানি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ডাবের পানি মুখের
ভেতরের সাদা আলসার রোগ থেকে বেঁচে থাকতে সহায়তা করে। মুখের উপরে ব্রণ ও মেস্তা
জাতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডাবের পানি দ্বারা মুখ ধৌত করলে খুব ভালো ফল
পাওয়া যায়।
ডাবের পানির অপকারিতা - ডাবের পানির ক্ষতিকর দিক
প্রতিটি খাদ্যদ্রব্যই আমাদেরকে পরিমাণ মত খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত কোন জিনিসই মানব
শরীরের জন্য উপযুক্ত নয়। ডাবের পানী ও এর ব্যতিক্রম নয়। ডাবের পানির প্রচুর
পরিমাণে উপকারিতা থাকলেও এর হাতে গোনা কয়েকটি অপকারিতা রয়েছে, যা আপনারা অনেকেই
জানেন না। তাই ডাবের পানি খাওয়ার আগে আপনাদের সকলের এই অপকারিতা গুলো জেনে রাখা
উচিত।
- ডাবের পানিতে খুব কম পরিমাণে চিনে থাকলেও এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে যারা ভাবছেন নিজের ওজন কমাবেন বা যারা ডায়েট করছেন তাদের ডাবের পানি না খাওয়াই ভালো।
- ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা রয়েছে যা ডায়াবেটিকস রোগীদের জন্য খুব ক্ষতিকর এজন্য ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন ডাবের পানি পান করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
- ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম রয়েছে সেজন্য আপনারা যারা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে ভুগছেন তাদের জন্য ডাবের পানি এড়িয়ে চলাই উচিত, নয়তো উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ বৃদ্ধি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
- বিশেষজ্ঞদের মতে যারা এলার্জি বা সর্দি-কাশিতে ভুগছেন তাদের ডাবের পানি খাওয়া উচিত নয়, এটি আপনাদের শরীরের জটিলতা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে।
- ডাবের পানি কিডনিকে ভালো রাখে। কিন্তু কেউ যদি কিডনি রোগী হন তাহলে তার ডাবের পানি খাওয়া উচিত নয়, কারণ ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা কিডনি রোগীদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এজন্য আপনাদের যাদের কিডনি রোগ রয়েছে তাদের ডাবের পানি এড়িয়ে চলায় উত্তম।
- ডাবের পানি থেকে সবচেয়ে বেশি উপকারিতা পেতে হলে পরিমিত হারে মাঝে মাঝে কয়েকদিন বিরতি রেখে ডাবের পানি গ্রহণ করা উচিত।
গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা
গর্ভাবস্থায় একজন নারীকে নিজের এবং তার সন্তানের স্বাস্থ্যের কথা খেয়াল রেখেই
প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করতে হয়। ফলে খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে একজন গর্ভবতী
নারীকে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হয়। ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও
ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে যা গর্ভবতী নারীদের এবং তাদের গর্ভের শিশুর জন্য অত্যন্ত
জরুরী। মা ও শিশু বিশেষজ্ঞদের মতে গর্ভধারণের তৃতীয়তম মাস থেকে ডাবের পানি
খাওয়া অত্যন্ত উপকারী।
গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির উপকারিতা
- ডাবের পানিতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা মানুষের মস্তিষ্ক গঠনে সহায়তা করে। গর্ভবতী নারী ডাবের পানি পান করলে এটি তার গর্বের শিশুর মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সহায়তা করে ফলে গর্বের শিশুর মস্তিষ্ক অত্যন্ত তীক্ষ্ণ ও মেধাবী হয়।
- গর্ভবতী নারীদের একটি প্রধানতম সমস্যা হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ যার কারণে অধিকাংশ নারীকে নরমাল ডেলিভারির বদলে সিজারিয়ান প্রসেসকে বেছে নিতে হয় যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও কষ্টসাধ্য ডাবের পানি গর্ভবতী নারীদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।
- প্রায় প্রতিটি গর্ভবতী নারীর একটি কমন সমস্যা হচ্ছে বুকে জ্বালাপোড়া করা ডাবের পানি বুক জ্বালার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।
- গর্ভবতী নারীদের সকালবেলা ঘুম থেকে উঠলে শরীর অনেকটা দুর্বল লাগে ডাবের পানি এই দুর্বলতা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
- একজন গর্ভবতী নারী ডাবের পানি পান করলে তার শরীরে ইলেকট্রোলাইটস এর পরিমাণ স্থির থাকে।
লেখকের মন্তব্য
এতক্ষণ ধরে গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা, কচি ডাবের পানির
উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করলাম। আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ডাবের পানি খুব
পছন্দ করেন তাদের জন্য উপরের বিষয় গুলি জানা অত্যন্ত জরুরি। প্রচুর পুষ্টি গুনে
গুণান্বিত এই ফলটি আমাদের নিয়মিত ও পরিমাণ মত খাওয়া উচিত। মাত্রাতিরিক্তও না এবং
একদম কমও না।
আশা করছি আপনি গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা, কচি ডাবের পানির
উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে এই
ওয়েব সাইটের অন্য আর্টিকেলগুলি পড়তে পারেন। এতক্ষণ ধরে এই আর্টিকেলটি পড়ার আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদ , আশা করছি আপনি ম্যাজিক টেক আইটির সাথেই থাকবেন !!
ম্যাজিক টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url