কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা - গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে কিনা। বিস্তারিত

গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির ৫টি উপকারিতা ও অপকারিতা। বিস্তারিত জানুনআপনি হয়ত অনেক জায়গায় কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা, গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে কিনা তা খুঁজছেন। অনেক ওয়েবসাইট ঘুরেও হয়ত আপনি নির্ভরযোগ্য কোন তথ্য পাচ্ছেন না। চিন্তার কোন কারণ নেই আজকে এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা, গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে কিনা।
কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা
সাথে আরো আলোচনা করতে যাচ্ছি কামরাঙ্গার ক্ষতিকর দিক সহ এই ধরনের কামরাঙ্গা সম্পর্কিত আরো অনেক বিষয়। সুতরাং এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন এবং যেনে নিন কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা।

সূচিপত্র: কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা

কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা - কামরাঙ্গা খেলে কি হয়

খাঁজ কাটা তারার মত দেখতে এই ফলটির নাম কামরাঙ্গা। ফলটির টক স্বাদের জন্য আমাদের মধ্যে অনেকেই এই ফলটি খেতে পছন্দ করে না। কিন্তু এই ফলটির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পারলে হয়তো আপনি আজ থেকেই কামরাঙ্গা খাওয়া শুরু করবেন। তাহলে চলুন কামরাঙ্গার বিভিন্ন উপকারিতা, অপকারিতা ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

কামরাঙ্গার উপকারিতা - কামরাঙ্গা খাওয়ার উপকারিতা

আমাদের দেশে কামরাঙ্গা খুব সহজলভ্য ও সহজেই পাওয়া যায়। যার ফলে আমাদের দেশের প্রায় প্রতিটি মানুষই জীবনে একবার না একবার এই ফলটি খেয়েছেন। স্বাভাবিক জীবন যাপনের জন্য আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় অনেক উপাদান রয়েছে কামরাঙ্গায়। এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি। কামাডাঙ্গা একটি ফাইবার যুক্ত ফল। এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, শর্করা, প্রোটিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে।


কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: এতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। খাদ্যদ্রব্য কে পরিপাকতন্ত্রের ভিতরে সহজে পরিপাক হতে সহায়তা করে। পরিপাকতন্ত্রের ভিতরে খাদ্য চলাচল সহজ করে। আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

কোলেস্টেরল কমায়: কামরাঙ্গা আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। আমাদের শরীরের খারাপ করে কোলেস্টেরল কে কমিয়ে এবং ভালো কোলেস্টেরল কে বৃদ্ধি করে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষের একটি প্রধানতম সমস্যা হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ। যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তাদের খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক কিছু মেনে চলতে হয়। অনেক ধরনের জিনিস বর্জন ও অনেক ধরনের জিনিস গ্রহণ করতে হয়। অধিকাংশ সময় কেমিক্যাল জাতীয় ঔষধের ওপর নির্ভর করে থাকতে হয়। 
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় কেমিক্যাল জাতীয় হোমিওপ্যাথিক বা এলোপ্যাথি ঔষধ না খেয়ে অর্গানিক খাবার দাবার খেয়ে এর চিকিৎসা করা যেতে পারে। কামরাঙ্গাতে রয়েছে পটাশিয়াম ওসোডিয়াম যা আমাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। আপনাদের কারো যদি উচ্চ রক্তচাপ থেকে থাকে তাহলে আপনারা উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য কেমিক্যাল জাতীয় ওষুধ না খেয়ে কামরাঙ্গা খেয়ে দেখতে পারেন।

ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণ করে: প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকাই কামরাঙ্গা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে আমাদের শরীরে যখন ও সোডিয়াম ইনসুলিন তৈরি কমে যায় তখনই আমাদের শরীরে ডায়াবেটিস রোগে দেখা দেয়। কামরাঙ্গা আমাদের শরীরে ইনসুলিন তৈরিতে সহায়তা করে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে: খুব সামান্য পরিমাণে হলেও কামরাঙ্গাতে অ্যালজিক এসিড রয়েছে, যা আমাদের খাদ্যনালী ও পরিপাকতন্ত্রের ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা করে। কামরাঙ্গা আমাদের শরীরে ক্যান্সার কোষ তৈরি হওয়া থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও কচি কামরাঙ্গার জুসে পাওয়া যায় ট্যানিন যা আমাদের রক্তকে জমাট বাঁধতে সহায়তা করে। রক্তে শ্বেত রক্তকণিকা ও লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।

দেহের শক্তি বাড়ায়: কামরাঙ্গাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে. প্রায় প্রতি ১০০ গ্রাম কামরাঙ্গায় ১২৮ কিজু রয়েছে। যা আমাদের দৈনন্দিন চলাফেরার জন্য অত্যন্ত জরুরি। সারাদিনে আমাদের শরীরে শারীরিক পরিশ্রমের কারণে যে ক্যালরি গুলোর খরচ হয় কামরাঙ্গা সেগুলি পূরণ করতে সহায়তা করে। কামরাঙ্গা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীর সবল থাকে। কামরাঙ্গা আমাদের মাংসপেশিতে শক্তি সঞ্চয় করতে সহায়তা করে, যার ফলে আমাদের ক্লান্তি ভাব কম লাগে এবং শরীরকে অনেক প্রাণবন্ত ও উজ্জীবিত লাগে।

হাইপোগ্লাইকোসেমিয়া: সাধারণত আমাদের মস্তিষ্কে যখন খুব কম পরিমাণে গ্লুকোজ সরবরাহ হয় তখন আমাদের শরীরে হাইপোক্লাইক্লোসেমিয়া রোগ দেখা দেয়। এর ফলে আমাদের শরীর অত্যন্ত ক্লান্ত, বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে এবং আমাদের কথা বলতে অনেক অসুবিধা হয়। অনেক সময় হাইপোগ্লাইসেমিয়া রোগী হঠাৎ করেই চেতনা হারিয়ে ফেলেন। 

সাধারণত আমাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ (3.9 mmol/L) এর নিচে নেমে গেলেই আমাদের শরীরে হাইপোগ্লাইকসেমিয়া দেখা দেয়। কামরাঙ্গাতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকায় এটি আমাদের শরীরকে এই হাইপোগ্লাইসেমিয়া রোগ থেকে রক্ষা পেতে সহায়তা করে।

চর্মরোগ এবং একজিমা প্রতিরোধ করে: প্রতি 100 গ্রাম কামরাঙ্গায় ০.৩৩ মিলি গ্রাম স্নেহ পদার্থ পাওয়া যায়। স্নেহ পদার্থের অভাবে আমাদের শরীরে একজিমা ও চর্ম রোগের দেখা দেয় ত্বক শুষ্ক ও খসখসে হয়ে পড়ে। আমাদের শরীরে দীর্ঘদিন যাবত স্নেহ পদার্থের ঘাটতি হলে আমাদের শরীরে সঞ্চিত প্রোটিন ক্ষয় হতে শুরু করে, যার ফলে আমাদের শরীরে ওজন কমতে শুরু করে।


কোয়াশিয়রকর: সাধারণত শিশুদের এ রোগটি হয়ে থাকে। প্রয়োজনীয় প্রোটিনের তুলনায় কম পরিমাণ প্রোটিন শরীরে পৌছলে এই রোগ হয়ে থাকে। কামরাঙ্গাতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকায় কামরাঙ্গা আমাদের শরীরকে এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে। এছাড়াও প্রোটিনের অভাবে আমাদের চুল এবং নখের রং পরিবর্তন হয়ে যায়। 

আমাদের দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধির ব্যাঘাত ঘটে। মাংসপেশি ক্ষয় হতে থাকে এবং পেশিতে ব্যথা সৃষ্টি হয়। শরীরের বিভিন্ন অংশে পানি জমে শরীর ফুলে ওঠে। কামরাঙ্গাতে থাকা প্রোটিন আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের অভাব পূরণ করতে সহায়তা করে, যার ফলে আমাদের শরীর উপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পায়।

ক্লান্তি ভাব কমায়: কামরাঙ্গাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি। যা আমাদের শরীরকে সহজে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। শরীরের শক্তি আনায়ন করে, বিরক্তি ভাব ও খিটখিটে মেজাজ হাওয়া থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও ভিটামিন সি এর অভাবে আমাদের হঠাৎ করে ওজন কমে যেতে পারে। হাতে পায়ে গিটে এবং মাংসপেশিতে ব্যথা অনুভব হতে পারে। 

অতিরিক্ত পরিমাণে শরীরে ভিটামিন সি এর অভাব দেখা দিলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে কালশিটের মত দাগ পড়ে। সব থেকে বড় কথা ভিটামিন সি এর অভাবে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। কামরাঙ্গা আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।

দৃষ্টিশক্তি ভালো করে: কামরাঙ্গা আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় জিংক এর অভাব পূরণ করতে সহায়তা করে। জিংকের অভাবে আমাদের চুল ঝরে পড়তে পারে এবং ক্ষত অনেক দেরিতে শুকায়। আমাদের খাবারের প্রতি রুচি ও মুখের স্বাদ কমে যায়। ঠান্ডা জনিত অসুখ যেমন সর্দি কাশি লেগেই থাকে। কোন কাজের প্রতি মনোযোগ অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে। 

শরীরে জিংকের ঘাটতির ফলে ব্রণ একজিমা ও সেবোরিক ডার্মাটাইটিস এর মত বড় বড় রোগ দেখা দিতে পারে। এছাড়াও জিংকের অভাবে আমাদের যে প্রধান সমস্যাটি হয়ে থাকে সেটি হচ্ছে আমাদের দৃষ্টি শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। কামাডাঙ্গা আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় জিংকের অভাব পূরণ করে আমাদের শরীরকে জিংকের অভাবজনিত রোগ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে।

অন্যান্য উপকারিতা: জ্বরের রোগীদের জন্য কামরাঙ্গাকে রোদে শুকিয়ে ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও সর্দি কাশি ও ঠান্ডা জনিত রোগের ঔষধ হিসেবে কামরাঙ্গা ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও কামরাঙ্গাকে হাঁটু ও মাজার বাতব্যথা সারানোর জন্য ব্যবহার করলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়। কামরাঙ্গা রুচি বর্ধক হিসেবে কাজ করে। ছোট বাচ্চাদের খাবারের প্রতি রুচি বাড়ানোর জন্য কামরাঙ্গা ব্যবহার করা যেতে পারে।

কামরাঙ্গার অপকারিতা - কামরাঙ্গার ক্ষতিকর দিক

  • আমাদের যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তারা অতিরিক্ত পরিমাণে কামরাঙ্গা খেলে কিডনিতে খুব ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে এবং স্নায়ুতন্ত্র বিকল বা অকেজো হয়ে যেতে পারে।
  • কামরাঙ্গাতে অক্সালিক থাকায় অতিরিক্ত পরিমাণে কামরাঙ্গা খাওয়ার ফলে আমাদের কিডনিতে অক্সালিক অ্যাসিড জমে পাথর হয়ে যেতে পারে।
  • খালি পেটে কামরাঙ্গা খেলে এটি আমাদের শরীরে আরো বেশি পরিমাণে ক্ষতি সাধন করতে পারে।
  • যাদের কিডনি দুর্বল বা যারা কিডনি রোগে ভুগছেন তাদের শরীর অক্সালিক এসিডকে বের করে দিতে পারে না যার ফলে এই ভয়ংকর এসিড আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে যেমন ব্রেন এবং নার্ভাস সিস্টেমের উপর খুব ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
  • কামরাঙ্গা খাওয়ার ফলে আমাদের মাথা ঘোড়ার সমস্যা হতে পারে এমনকি খিঁচুনি পর্যন্ত হতে পারে।
  • যাদের কিডনি রোগ ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের সকলের উচিত কামরাঙ্গা খাওয়া থেকে বিরত থাকা।

গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে কিনা - গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়ার উপকারিতা

আমাদের দেশে প্রচলিত আছে যে গর্ভবস্থায় কামরাঙ্গা গর্ভবতী মহিলা ও গর্বের শিশুর জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু এর কোন নির্ভরযোগ্য ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে গর্ব অবস্থায় গর্ভবতী মহিলার জন্য কামরাঙ্গা খাওয়া নিরাপদ। কারণ কামরাঙ্গা উচ্চ পুষ্টি গুনে ভরপুর, যা একজন গর্ভবতী নারীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পুষ্টিগুণের চাহিদা মেটাতে সক্ষম।


অধিকাংশ সময় গর্ভবতী নারীরা টক জাতীয় খাবার খেতে চান সে ক্ষেত্রে কামরাঙ্গা একটি উপযোগী ফল হতে পারে। কামরাঙ্গাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট এবং খনিজ পদার্থ থাকায় এটি গর্ভের শিশুর জন্য অত্যন্ত উপকারী। কামরাঙ্গাতে থাকা ভিটামিন কার্বোহাইড্রেট ও খনিজ পদার্থ শিশুর বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে থাকা ভিটামিন সি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

আমাদের মন্তব্য

এতক্ষণ ধরে কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা, গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা করলাম। আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা কামরাঙ্গা খেতে খুব পছন্দ করেন তাদের জন্য উপরের বিষয় গুলি জানা অত্যন্ত জরুরি। প্রচুর পুষ্টি গুনে গুণান্বিত এই ফলটি আমাদের নিয়মিত ও পরিমাণ মত খাওয়া উচিত। মাত্রাতিরিক্তও না এবং একদম কমও না।

আশা করছি আপনি কামরাঙ্গার উপকারিতা ও অপকারিতা, গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়া যাবে কিনা তা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে এই ওয়েব সাইটের অন্য আর্টিকেলগুলি পড়তে পারেন। এতক্ষণ ধরে এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ , আশা করছি আপনি ম্যাজিক টেক আইটির সাথেই থাকবেন !!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ম্যাজিক টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url